ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার বুড়িশ্বর ইউনিয়নের শ্রীঘর গ্রামে শসা চুরিকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে নারী-শিশুসহ অন্তত ১০০ জন আহত হয়েছেন।
নারী ক্রিকেটে ইতিহাস গড়লেন সানা মির, আইসিসি হল অব ফেমে প্রথম পাকিস্তানি নারী
মঙ্গলবার (১০ জুন) সকালে শ্রীঘর গ্রামের দক্ষিণ পাড়ায় এ সংঘর্ষ ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বড় হাটি সমাজের জুয়েল মিয়া তার বাড়ির পাশে শসার আবাদ করেন। গত কয়েকদিন ধরে রাতের আঁধারে সেই শসা ক্ষেত থেকে শসা চুরি হচ্ছিল। পরে অনুসন্ধানে জানা যায়, প্রতিবেশী সরকার বাড়ির ৫-৬ জন যুবক চুরির সঙ্গে জড়িত।
এ ঘটনা নিয়ে বড় হাটি সমাজ সালিশের আহ্বান জানালে সরকার বাড়ির লোকজন তা প্রত্যাখ্যান করে। একপর্যায়ে মঙ্গলবার সকালে সরকার বাড়ির লোকজন বড় হাটি সমাজের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। হামলার পর সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে এবং উভয়পক্ষ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে একে অপরের ওপর হামলা চালায়।
গোপালগঞ্জ জেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক জি এম শাহাবুদ্দিন আজম গ্রেপ্তার
এ ঘটনায় উভয়পক্ষের শতাধিক ব্যক্তি আহত হন। নাসিরনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন অন্তত ৮১ জন। আহতদের মধ্যে রয়েছেন—মাসুক মিয়া, আমিন মিয়া, লদন মিয়া, সারোয়ার, জান আলম, রজব আলী, সাকিব, ফুল জাহান, কাদির, এমরান, ছাদেক, বিং রাজ বেগম, হাসান, ছালেক, হাফিজ, নজরুল, ইমন, আজাদ ও আজিজসহ অনেকে।
খবর পেয়ে নাসিরনগর থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
Leave a Reply