যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে জারি করা কারফিউ অমান্য করে রাস্তায় নেমে এসেছেন শত শত বিক্ষোভকারী। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১০ জুন) রাত ৮টা থেকে কারফিউ কার্যকর হলেও, তা উপেক্ষা করে বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কারে সহায়তা দিতে আগ্রহী কমনওয়েলথ:মহাসচিব বোচওয়ে
বিবিসির এক সংবাদদাতা জানান, পুলিশের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে বিক্ষোভকারীরা জোরালো স্লোগান দিচ্ছেন। পুলিশ বারবার ঘোষণা করছে, এটি একটি বেআইনি সমাবেশ এবং এলাকা না ছাড়লে গ্রেপ্তারের মুখে পড়তে হবে। এক পর্যায়ে আকাশে হেলিকপ্টার চক্কর দিতে থাকে এবং জনতার ওপর সার্চ লাইট ফেলে সতর্কবার্তা দেয়।
লস অ্যাঞ্জেলেসের মেয়র ক্যারেন ব্যাস শহরজুড়ে রাত ৮টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত কারফিউ জারি করেছেন। কারফিউর আওতামুক্ত থাকবেন জরুরি সেবাকর্মী এবং কর্মস্থলে যাতায়াতকারীরা। কারফিউ শুরুর আগে নাগরিকদের মোবাইলে সতর্কবার্তা পাঠানো হয়।
মেয়র জানান, শহরে ভাঙচুর ও লুটপাট ঠেকাতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শহরজুড়ে উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হয়েছে এবং কারফিউ আরও কয়েকদিন চলতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি।
ইলিশের প্রজনন ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ,সমুদ্রে নামছেন উপকূলের জেলেরা
এদিকে, লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে শুরু হওয়া বিক্ষোভ ইতোমধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে নিউইয়র্ক ও টেক্সাসসহ যুক্তরাষ্ট্রের অন্তত ১০টি শহরে। নিউইয়র্কে বিক্ষোভ বেশিরভাগই শান্তিপূর্ণ হলেও কয়েকটি ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়ায় উত্তেজনা বেড়েছে। টেক্সাসে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করা হয়েছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে।
বিবিসির বরাতে জানা গেছে, এসব বিক্ষোভের কেন্দ্রবিন্দু অভিবাসনবিরোধী অভিযানের প্রতিবাদ।
Leave a Reply