যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর ২০২৮ সালের মধ্যে নয় লাখ তরুণকে দক্ষতা উন্নয়নমূলক প্রশিক্ষণের আওতায় আনছে। এর মধ্যে পাঁচ লাখ যুব নারীসহ উল্লেখযোগ্য সংখ্যক তরুণ বর্তমানে কোনো শিক্ষা, প্রশিক্ষণ বা উপার্জনমূলক কর্মে যুক্ত নন। অধিদপ্তরের মহাপরিচালক গাজী মো. সাইফুজ্জামান জানিয়েছেন, “এই প্রকল্পের মাধ্যমে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত তরুণরা দেশের অর্থনৈতিক রূপান্তর ও প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন।”
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির বৈঠকের বিষয়টি স্পষ্ট করার দাবি সালাহউদ্দিনের
তরুণদের—বিশেষ করে যুব নারীদের—বিকল্প শিক্ষার সুযোগ এবং দক্ষতা বৃদ্ধি করে তাঁদের আত্মকর্মসংস্থানে উৎসাহিত করা। পাশাপাশি নিয়োগকর্তা ও শ্রমবাজারের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন, ইন্টার্নশিপের সুযোগ সৃষ্টি এবং নতুন উদ্যোক্তাদের প্রাথমিক অর্থসহায়তা প্রদান প্রকল্পের গুরুত্বপূর্ণ দিক।
কোনো ধরনের মব জাস্টিসকে প্রশ্রয় দেওয়া হবে না: ডিএমপি কমিশনার
প্রকল্পটির মাধ্যমে ১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী তরুণদের, যারা কোনো আনুষ্ঠানিক বা উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা, প্রশিক্ষণ কিংবা আয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন—তাদের দক্ষতা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা হবে। লক্ষ্য জনগোষ্ঠীর মধ্যে কমপক্ষে ৬০ শতাংশ নারী, ২ শতাংশ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী এবং ১ শতাংশ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তি অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
Leave a Reply