বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তির সংখ্যা বৃদ্ধি, কারিগরি ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ, এবং প্রশিক্ষকদের জাপানে উচ্চশিক্ষার সুযোগ প্রদান—এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জোর দেন বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আলোচনায় অংশগ্রহণকারীরা। শিক্ষাক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানোর লক্ষ্যে এই অনুরোধ জানানো হয়।
হাতিয়ায় চাঁদা না পেয়ে কোরবানির পশু ব্যবসায়ীর হাত কেটে দেওয়ার অভিযোগ বিএনপি কর্মীর বিরুদ্ধে
জবাবে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইশিবা বলেন, “বাংলাদেশের বর্তমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এবং একটি সমৃদ্ধ ও গণতান্ত্রিক দেশ গড়তে টোকিও আন্তরিকভাবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সহযোগিতা করবে।”
বৈঠকে আঞ্চলিক ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। এ সময় অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “আমাদের সরকার প্রতিবেশী সব দেশের সঙ্গে সর্বোত্তম সম্পর্ক বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” তিনি রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধানে জাপানের আরও সক্রিয় ভূমিকা কামনা করেন।
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউজবোটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড,হতাহতের খবর নেই
প্রায় ৩৮ বছর আগে যমুনা বহুমুখী সেতুর উদ্বোধনের সময় বাংলাদেশ সফরের স্মৃতিচারণা করে প্রধানমন্ত্রী ইশিবা বলেন, “বাংলাদেশ ও এর জনগণের প্রতি জাপানের গভীর শ্রদ্ধা রয়েছে।”
তিনি পারস্পরিক সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশ সফরের আগ্রহও ব্যক্ত করেন।
Leave a Reply